ঢাকা , বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে? লন্ডনে বিবিসির সাবেক সদরদপ্তরে ভয়াবহ আগুন ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৪ সবাইকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে একই ‘প্রেমিকের’ সঙ্গে পালালেন দুই জা খাদ্য, পানি, বায়ু ও প্রকৃতি সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে : রিজওয়ানা হাসান কন্টেন্ট তৈরির সুযোগ দিচ্ছে পাবজি গেম পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল ইসরায়েলি হামলা ও অনাহারে গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬২ হাজার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতির কোনো প্রয়োজন নেই: ট্রাম্প শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের গুণগত পরিবর্তনের কারিগর: মাহফুজ আলম লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধারে গিয়ে উদ্ধারকারী ট্রেনও লাইনচ্যুত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ প্রেসিডেন্ট হওয়ার খবর উড়িয়ে দিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান বিদেশে বাংলাদেশি সব মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ যেসব জেলায় বৃষ্টি হতে পারে আজ ফারুকীর সর্বশেষ অবস্থা জানালেন তিশা গাজায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল শেখ হাসিনা গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে: এ্যানি পাঁচ মেডিকেল কলেজে হচ্ছে বার্ন ইউনিট

বিয়ের প্রতি অনীহা কমছেই না চীনাদের, ২০ শতাংশ কমল বিয়ের হার

  • আপলোড সময় : ১২-০২-২০২৫ ১০:৪২:০০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০২-২০২৫ ১০:৪২:০০ পূর্বাহ্ন
বিয়ের প্রতি অনীহা কমছেই না চীনাদের, ২০ শতাংশ কমল বিয়ের হার
চীন সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েও তরুণ–তরুণীদের মধ্যে বিয়ের হার বাড়াতে পারছে না। গত বছর দেশটিতে বিয়ের হার কমেছে ১০ শতাংশ, যা ১৯৮০ সালের পর সবচেয়ে বড় পতন। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
চীনের বেসামরিকবিষয়ক মন্ত্রণালয় বলছে, গত বছর দেশটিতে ৬১ লাখ তরুণ-তরুণী বিয়ে করেছে। ২০২৩ সালে এ সংখ্যা ছিল ৭৬ লাখ, যা আগের বছরের তুলনায় ২০ দশমিক ৫ শতাংশ কম। একই সময়ে বিবাহবিচ্ছেদের হার ১ দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ লাখ ২০ হাজারে।

উইসকন ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের জনতত্ত্ববিদ ই ফুশিয়ান বলেন, ‘এটা অপ্রত্যাশিত। করোনা মহামারির সময়েও বিয়ের হার এতটা কমেনি। তখন বিয়ের হার কমেছিল মাত্র ১২ দশমিক ২ শতাংশ।’চীনের এই জনতত্ত্ববিদ আরও বলেন, ‘এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে চীন সরকারের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা তাদের জনসংখ্যাগত দুর্বলতার কারণে ভেস্তে যাবে।’বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ চীন। দেশটিতে বর্তমান জনসংখ্যা ১৪০ কোটি, যাদের বড় একটি অংশ দ্রুত বার্ধক্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ১৯৮০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত চলা এক-সন্তান নীতির পাশাপাশি দ্রুত নগরায়ণের কারণে চীনের জন্মহার বছরের পর বছর ধরে কমে এসেছে। আগামী ১০ বছরের মধ্যে প্রায় ৩০ কোটি চীনা নাগরিক অবসরে যাবেন।

জনসংখ্যার জন্মহার কমানো ঠেকাতে উঠে পড়ে লেগেছে চীন। এজন্য কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘লাভ এডুকেশন’ চালুর আহ্বান জানানো হয়েছে, যাতে চীনের তরুণ-তরুণীরা উপযুক্ত বয়সে পরিবার গঠন, বিয়ে এবং সন্তান নিতে আগ্রহী হয়। 
গত বছরের নভেম্বরে চীনের স্টেট কাউন্সিল অথবা ক্যাবিনেট স্থানীয় সরকারকে জনসংখ্যার হার বাড়াতে তরুণ-তরুণীতে পরিণত বয়সে বিয়ে করার জন্য উৎসাহ যোগাতে নির্দেশনা দেয়। 

কমেন্ট বক্স
পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে?

পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে?