ঢাকা , শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫ , ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের মদের দোকানে তাণ্ডব চালিয়ে মাতাল হয়ে বাথরুমে পড়ে রইল র‍্যাকুন ঋণের চাপে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব এয়ারলাইনস বেচে দিচ্ছে পাকিস্তান সৌদিতে চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে কাল, আলো ছড়াবেন জোলি-ঐশ্বরিয়ারা এখনও ‘ট্রাভেল পাস’ চাননি তারেক রহমান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আবারও সংশোধন হচ্ছে আরপিও বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ঝুঁকিপূর্ণ নেতৃত্বের ফয়সালা আসমান থেকে আসে: হাসনাত নতুন দুই ছানা পেল সন্তানহারা সেই মা কুকুর রাবির ৩ শিক্ষক বরখাস্ত, ২ শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব বাতিল তুরাগ নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার ইমরান খানের জন্য চিন্তিত ভারতীয় অভিনেত্রী মুনমুন সেন এবার ৪.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল রাজধানী, উৎপত্তিস্থল যেখানে গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ শিগগিরই শুরু হবে: ট্রাম্প হবিগঞ্জের প্রায় ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে ফেলে যাওয়া নবজাতককে সারা রাত পাহারা দিল একদল কুকুর! বিশ্বকাপ স্টেডিয়ামের পাশে প্রায় ৫শ ব্যাগে মানুষের দেহাবশেষ উদ্ধার এভারকেয়ারের পাশে উড়বে সেনা ও বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ৪ দিন পর নীলফামারী-রংপুর রুটে বাস চলাচল শুরু ২৫ বছর আগে যা ছিলাম, এখন তার চেয়েও চাঙা বলার পরই বৈঠকে এক ঘণ্টা ঘুমালেন ট্রাম্প

বিয়ের প্রতি অনীহা কমছেই না চীনাদের, ২০ শতাংশ কমল বিয়ের হার

  • আপলোড সময় : ১২-০২-২০২৫ ১০:৪২:০০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০২-২০২৫ ১০:৪২:০০ পূর্বাহ্ন
বিয়ের প্রতি অনীহা কমছেই না চীনাদের, ২০ শতাংশ কমল বিয়ের হার
চীন সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েও তরুণ–তরুণীদের মধ্যে বিয়ের হার বাড়াতে পারছে না। গত বছর দেশটিতে বিয়ের হার কমেছে ১০ শতাংশ, যা ১৯৮০ সালের পর সবচেয়ে বড় পতন। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
চীনের বেসামরিকবিষয়ক মন্ত্রণালয় বলছে, গত বছর দেশটিতে ৬১ লাখ তরুণ-তরুণী বিয়ে করেছে। ২০২৩ সালে এ সংখ্যা ছিল ৭৬ লাখ, যা আগের বছরের তুলনায় ২০ দশমিক ৫ শতাংশ কম। একই সময়ে বিবাহবিচ্ছেদের হার ১ দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ লাখ ২০ হাজারে।

উইসকন ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের জনতত্ত্ববিদ ই ফুশিয়ান বলেন, ‘এটা অপ্রত্যাশিত। করোনা মহামারির সময়েও বিয়ের হার এতটা কমেনি। তখন বিয়ের হার কমেছিল মাত্র ১২ দশমিক ২ শতাংশ।’চীনের এই জনতত্ত্ববিদ আরও বলেন, ‘এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে চীন সরকারের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা তাদের জনসংখ্যাগত দুর্বলতার কারণে ভেস্তে যাবে।’বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ চীন। দেশটিতে বর্তমান জনসংখ্যা ১৪০ কোটি, যাদের বড় একটি অংশ দ্রুত বার্ধক্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ১৯৮০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত চলা এক-সন্তান নীতির পাশাপাশি দ্রুত নগরায়ণের কারণে চীনের জন্মহার বছরের পর বছর ধরে কমে এসেছে। আগামী ১০ বছরের মধ্যে প্রায় ৩০ কোটি চীনা নাগরিক অবসরে যাবেন।

জনসংখ্যার জন্মহার কমানো ঠেকাতে উঠে পড়ে লেগেছে চীন। এজন্য কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘লাভ এডুকেশন’ চালুর আহ্বান জানানো হয়েছে, যাতে চীনের তরুণ-তরুণীরা উপযুক্ত বয়সে পরিবার গঠন, বিয়ে এবং সন্তান নিতে আগ্রহী হয়। 
গত বছরের নভেম্বরে চীনের স্টেট কাউন্সিল অথবা ক্যাবিনেট স্থানীয় সরকারকে জনসংখ্যার হার বাড়াতে তরুণ-তরুণীতে পরিণত বয়সে বিয়ে করার জন্য উৎসাহ যোগাতে নির্দেশনা দেয়। 

কমেন্ট বক্স