ঢাকা , শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন মঞ্চে আজহারী, অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসীর ‘মৎস্যকে শিল্প বানালে এর মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে যাবে’ তুরস্কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত দুদক কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে প্রতারণা, যোগাযোগের পরামর্শ মহাপরিচালকের নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ বিরোধীতা সত্ত্বেও ইমরান খানের নামে স্টেডিয়াম নামকরণের সিদ্ধান্ত ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গঠন বিএনপির পক্ষে সম্ভব : তারেক রহমান যখন কাউকে প্রয়োজন হবে, তখনই আপনি একা : পরীমণি আজহারুলকে মুক্তি না দিলে ৩ কোটি জামায়াত নেতা-কর্মী জেলে যেতে প্রস্তুত: শফিকুর রহমান ডিপিএলে নাম লেখাচ্ছেন সাকিব আল হাসান শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল কুড়াতে যাওয়া শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ খিলগাঁও গ্যারেজপট্টির আগুনে পুড়ে ছাই ২৪ গাড়ি চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি, দাবি পুলিশের মিরপুরে একাধিক দোকান ও বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি জুলাই বিপ্লবের কৃতিত্ব কাদের, জানালেন মির্জা ফখরুল বোনের শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন প্রবাসী জেলেনস্কিকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না ট্রাম্প মরুভূমি ভ্রমণের সময় তাঁবুতে কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় নিহত সৌদি দম্পতি

বিয়ের প্রতি অনীহা কমছেই না চীনাদের, ২০ শতাংশ কমল বিয়ের হার

  • আপলোড সময় : ১২-০২-২০২৫ ১০:৪২:০০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০২-২০২৫ ১০:৪২:০০ পূর্বাহ্ন
বিয়ের প্রতি অনীহা কমছেই না চীনাদের, ২০ শতাংশ কমল বিয়ের হার
চীন সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েও তরুণ–তরুণীদের মধ্যে বিয়ের হার বাড়াতে পারছে না। গত বছর দেশটিতে বিয়ের হার কমেছে ১০ শতাংশ, যা ১৯৮০ সালের পর সবচেয়ে বড় পতন। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
চীনের বেসামরিকবিষয়ক মন্ত্রণালয় বলছে, গত বছর দেশটিতে ৬১ লাখ তরুণ-তরুণী বিয়ে করেছে। ২০২৩ সালে এ সংখ্যা ছিল ৭৬ লাখ, যা আগের বছরের তুলনায় ২০ দশমিক ৫ শতাংশ কম। একই সময়ে বিবাহবিচ্ছেদের হার ১ দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ লাখ ২০ হাজারে।

উইসকন ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের জনতত্ত্ববিদ ই ফুশিয়ান বলেন, ‘এটা অপ্রত্যাশিত। করোনা মহামারির সময়েও বিয়ের হার এতটা কমেনি। তখন বিয়ের হার কমেছিল মাত্র ১২ দশমিক ২ শতাংশ।’চীনের এই জনতত্ত্ববিদ আরও বলেন, ‘এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে চীন সরকারের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা তাদের জনসংখ্যাগত দুর্বলতার কারণে ভেস্তে যাবে।’বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ চীন। দেশটিতে বর্তমান জনসংখ্যা ১৪০ কোটি, যাদের বড় একটি অংশ দ্রুত বার্ধক্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ১৯৮০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত চলা এক-সন্তান নীতির পাশাপাশি দ্রুত নগরায়ণের কারণে চীনের জন্মহার বছরের পর বছর ধরে কমে এসেছে। আগামী ১০ বছরের মধ্যে প্রায় ৩০ কোটি চীনা নাগরিক অবসরে যাবেন।

জনসংখ্যার জন্মহার কমানো ঠেকাতে উঠে পড়ে লেগেছে চীন। এজন্য কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘লাভ এডুকেশন’ চালুর আহ্বান জানানো হয়েছে, যাতে চীনের তরুণ-তরুণীরা উপযুক্ত বয়সে পরিবার গঠন, বিয়ে এবং সন্তান নিতে আগ্রহী হয়। 
গত বছরের নভেম্বরে চীনের স্টেট কাউন্সিল অথবা ক্যাবিনেট স্থানীয় সরকারকে জনসংখ্যার হার বাড়াতে তরুণ-তরুণীতে পরিণত বয়সে বিয়ে করার জন্য উৎসাহ যোগাতে নির্দেশনা দেয়। 

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির

প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির