ঢাকা , শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫ , ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের মদের দোকানে তাণ্ডব চালিয়ে মাতাল হয়ে বাথরুমে পড়ে রইল র‍্যাকুন ঋণের চাপে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব এয়ারলাইনস বেচে দিচ্ছে পাকিস্তান সৌদিতে চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে কাল, আলো ছড়াবেন জোলি-ঐশ্বরিয়ারা এখনও ‘ট্রাভেল পাস’ চাননি তারেক রহমান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আবারও সংশোধন হচ্ছে আরপিও বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ঝুঁকিপূর্ণ নেতৃত্বের ফয়সালা আসমান থেকে আসে: হাসনাত নতুন দুই ছানা পেল সন্তানহারা সেই মা কুকুর রাবির ৩ শিক্ষক বরখাস্ত, ২ শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব বাতিল তুরাগ নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার ইমরান খানের জন্য চিন্তিত ভারতীয় অভিনেত্রী মুনমুন সেন এবার ৪.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল রাজধানী, উৎপত্তিস্থল যেখানে গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ শিগগিরই শুরু হবে: ট্রাম্প হবিগঞ্জের প্রায় ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে ফেলে যাওয়া নবজাতককে সারা রাত পাহারা দিল একদল কুকুর! বিশ্বকাপ স্টেডিয়ামের পাশে প্রায় ৫শ ব্যাগে মানুষের দেহাবশেষ উদ্ধার এভারকেয়ারের পাশে উড়বে সেনা ও বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ৪ দিন পর নীলফামারী-রংপুর রুটে বাস চলাচল শুরু ২৫ বছর আগে যা ছিলাম, এখন তার চেয়েও চাঙা বলার পরই বৈঠকে এক ঘণ্টা ঘুমালেন ট্রাম্প

জার্মানিতে নির্বাচন: সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস

  • আপলোড সময় : ১৫-০২-২০২৫ ০২:০০:৪১ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৫-০২-২০২৫ ০২:০০:৪১ অপরাহ্ন
জার্মানিতে নির্বাচন: সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস
জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস ঘোষণা করেছেন যে, দেশটির সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ আগামী ছয় মাসের জন্য আরও বাড়ানো হবে। বর্তমান অস্থায়ী নিয়ন্ত্রণের মেয়াদ মার্চ মাসে শেষ হওয়ার পর এই মেয়াদ বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ২৩ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে অভিবাসন এবং সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বিষয়টি অন্যতম আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে অস্থায়ীভাবে অভিবাসন নিয়ন্ত্রণ শুরু করার পর, ৪৭ হাজার মানুষকে সীমান্ত থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে এবং ১৯ জন পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শলৎস জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে আশ্রয় আবেদন এক তৃতীয়াংশ কমেছে।

এখন সীমান্ত নিয়ন্ত্রণের এই ব্যবস্থা চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

অভিবাসন নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়া শলৎসের দল, সামাজিক গণতন্ত্রী দল (এসপিডি), নির্বাচনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে, যা দলের ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ ফল হতে পারে। অন্যদিকে, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে রয়েছে রক্ষণশীল সিডিইউ/সিএসইউ দল, যারা অভিবাসন নিয়ন্ত্রণকে তাদের প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি হিসেবে তুলে ধরেছে।

কমেন্ট বক্স